২০১১ সালে ট্রাম্প, ২০১২ নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে বিবেচনা করেন।[৮৯][৯০] মে ২০১১-তে তিনি ঘোষণা করেন যে তিনি প্রার্থী হবেন না।[৮৯] এবং ফেব্রুয়ারি ২০১২-তে মিট রোমনিকে সমর্থন দেন। তখন ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা সাধারণত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি।[৯১][৯২]
যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার এবং ‘শরীরে জীবাণুনাশক ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে এই ভাইরাসের চিকিৎসা করা যায় কি না’ তা নিয়ে গবেষণার পরামর্শ দেওয়ার মতো মি.
মাদকাসক্তির কারণে ফ্রেড ট্রাম্পের মৃত্যু হয় ৪৩ বছর বয়সে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, এই কারণেই সারাজীবন মদ এবং সিগারেট এড়িয়ে চলেছেন তিনি (ডোনাল্ড ট্রাম্প)।
ইহুদি-আমেরিকান সম্প্রদায়ের সাথেও ট্রাম্পের সু-সম্পর্ক রয়েছে।[৩৫২] ২০১৫ সালে একটি ইহুদি দৈনিক পত্রিকা অ্যালজেমেইনার জার্নালের এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে "অ্যালজেমেইনার লিবার্টি অ্যাওয়ার্ড" পুরস্কার গ্রহণকালে ট্রাম্প বলেন, "শুধু ইহুদি নাতি-নাতনিই নয়, আমার ইহুদি কন্যাও রয়েছে (ইভাঙ্কা তাঁর স্বামী জ্যারেড কুশনারের সাথে বিয়ের পূর্বে ইহুদি ধর্মে দীক্ষিত হয়েছিলেন) এবং আমি খুবই গর্বিত এটি নিয়ে.
এরপর ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ওয়াশিংটনে তার সমর্থকদের মিছিল করে জমায়েতের আহ্বান জানান। কিন্তু এই জমায়েত দাঙ্গায় রূপ নেয়। এই ঘটনায় তার ভূমিকাকে কেন্দ্র করে here তার বিরুদ্ধে দু’টো ফৌজদারি মামলাও দায়ের করা হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারাভিযানের সফর বিতর্কে মোড়া ছিল। যদিও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী তথা ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে ভোটে পরাজিত করেন তিনি।
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার ছবি
১৯৮০ সালে এক সাক্ষাৎকারে মি. ট্রাম্প রাজনীতিকে ‘মিন লাইফ’ (খুবই সঙ্কীর্ণস্তরের জীবন) হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। একই সঙ্গে যোগ করেছিলেন, এর পরিবর্তে ‘সবচেয়ে সক্ষম ব্যক্তিরা’ ব্যবসার জগৎকে বেছে নেন।
ছবির ক্যাপশান, রিয়েল এস্টেট ব্যবসার হাত ধরেই প্রথম সাফল্য পান মি. ট্রাম্প।
সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল
ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধারের অঙ্গীকার করেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী check here মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ ও ৪৭তম রাষ্ট্রপতি
পেনসিলভানিয়ার নির্বাচনি প্রচারাভিযানে হামলায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর সেপ্টেম্বর মাসে তাকে আবারও হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।